শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ও জগন্নাথদেব
যিনি এই দুনিয়ার মালিক ও জগতের স্বামী তিনিই জগন্নাথ। আমরা সবাই জগন্নাথদেবকে চিনি। পুরীর সেই জগন্নাথদেবের কথা আমরা জানি। পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের বিশাল রথযাত্রা খুবই জনপ্রিয়। জগন্নাথদেবের মন্দিরে জগন্নাথের সাথে রয়েছে বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি।
জগন্নাথের মূর্তির কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জগন্নাথ মূর্তির হাত-পা নেই। শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র জগন্নাথের এই মূর্তির বৈশিষ্ট্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন সুন্দর করে।
জগন্নাথের হাত-পা নেই মানে তিনি কাউকে ধরেন না। আমাদের তাঁকে ধরতে হয়। তাহলে তিনি আমাদের ধরে রাখেন। তিনি আমাদের রক্ষা করেন। তিনি নিজে থেকে আমাদের ধরে রাখেন না। আমরা ধরলে তিনি ধরেন। যেমন ধরুন আপনি যদি ভগবানের কৃপা পেতে চান তাহলে তাঁর নিকট হাত পাততে হবে। হাত না পাতলে তো ভগবানেরও কৃপা পাওয়া যায় না। ঐ হাত পা ছাড়া জগন্নাথকে ধরে থাকলে তিনি দয়া করেন। জীবনকে টেনে নিয়ে যান।
যিনি এই দুনিয়ার মালিক ও জগতের স্বামী তিনিই জগন্নাথ। আমরা সবাই জগন্নাথদেবকে চিনি। পুরীর সেই জগন্নাথদেবের কথা আমরা জানি। পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের বিশাল রথযাত্রা খুবই জনপ্রিয়। জগন্নাথদেবের মন্দিরে জগন্নাথের সাথে রয়েছে বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি।
জগন্নাথের মূর্তির কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জগন্নাথ মূর্তির হাত-পা নেই। শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র জগন্নাথের এই মূর্তির বৈশিষ্ট্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন সুন্দর করে।
জগন্নাথের হাত-পা নেই মানে তিনি কাউকে ধরেন না। আমাদের তাঁকে ধরতে হয়। তাহলে তিনি আমাদের ধরে রাখেন। তিনি আমাদের রক্ষা করেন। তিনি নিজে থেকে আমাদের ধরে রাখেন না। আমরা ধরলে তিনি ধরেন। যেমন ধরুন আপনি যদি ভগবানের কৃপা পেতে চান তাহলে তাঁর নিকট হাত পাততে হবে। হাত না পাতলে তো ভগবানেরও কৃপা পাওয়া যায় না। ঐ হাত পা ছাড়া জগন্নাথকে ধরে থাকলে তিনি দয়া করেন। জীবনকে টেনে নিয়ে যান।